অবসর সময়ে ভ্রমণ করুন ও দেশ সম্পর্কে জানুন - পর্যটনবিডি.কম
Description AboutTourism or Parjatan Place of Barguna
এ পৃষ্ঠা থেকে ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক বরগুনা জেলার ভ্রমন তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে। যা তাদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে কাজে আসবে। শুধু তাই নয় এখনকার প্রতিটি ভ্রমন স্থানের নামের সাথে একটি তথ্যবহুলভিডিও-এর হাইপারলিংক করা আছেযার মাধ্যমে ভিডিও দেখে স্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে ও ভ্রমণ সম্পর্কে তারা আগ্রহীহয়ে উঠবে।
জেলার পাথরঘাটা উপজেলার একেবারে দক্ষিণে আছে নির্জন এক সমুদ্রসৈকত_লালদিয়া। এ সৈকতে পর্যটকের আনাগোনা নেই বললেই চলে। জেলেদের কর্মব্যস্ততাই এখানকার মূল আকর্ষণ। সারা বছরই এ সৈকতে প্রচুর পাখির দেখা মিলে।
লালদিয়া সমুদ্রসৈকতের পাশেই লালদিয়া জঙ্গল। এ বনের দুই পাশ দিয়ে বয়ে গেছে এ অঞ্চলের প্রধান দুটি নদী বিশখালী ও বলেশ্বর। এর আরেক পাশে আছে সাগরের মোহনা। লালদিয়ার জঙ্গলের অন্যতম আকর্ষণ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি।
জেলার শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে বিশখালী ও বলেশ্বর নদীর মোহনায় একটি বনাঞ্চল হরিণঘাটা। নানারকম ম্যানগ্রোভ গাছ আছে এ বনাঞ্চলে। এ ছাড়া এ বলে দেখা যায় উদবিড়াল, বন্য শূকরসহ আরো অনেক বন্য প্রাণী। পাশেই আছে একটি দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। আকর্ষণীয় এ সৈকতেও পর্যটকের আনাগোনা তেমন নেই। এ ছাড়া হরিণঘাটা এলাকায় উপভোগ করা যাবে জেলেদের সংগ্রামী জীবনধা
জেলার আমতলী উপজেলার একেবারে শেষপ্রান্তে বড়বগী ইউনিয়নে রয়েছে প্রায় ১৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের একটি চর। এ চরে মূলত জেলেরা শুঁটকি তৈরির কাজ করেন। চরের পশ্চিম পাশেই রয়েছে পায়রা ও বিশখালী নদীর মোহনা। বিশখালীর ইলিশ অত্যন্ত সুস্ব
তালতলী বৌদ্ধ একাডেমি
জেলার রাখাইন অধ্যুষিত তালতলীতে রয়েছে বৌদ্ধ একাডেমি। এখানকার বৌদ্ধ মন্দিরটিতে রয়েছে বিশাল আকৃতি বৌদ্ধ মূর্তি। এ ছাড়া জেলার আমতলীতেও আছে বেশ কিছু রাখাইন বসতি। এখানে বসবাসরত রাখাইন নারীরা তাঁতের কাপড় ও নানান হস্তশিল্পের কাজ করে থাক