Welcome Guest | Login | Signup


Tourism or Parjatan Place of Nilphamari | Bangla
Untitled Document
অবসর সময়ে ভ্রমণ করুন ও দেশ সম্পর্কে জানুন - পর্যটনবিডি.কম

Description About Tourism or Parjatan Place of Nilphamari

এ পৃষ্ঠা থেকে ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক নীলফামারী জেলার ভ্রমন তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে। যা তাদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে কাজে আসবে। শুধু তাই নয় এখনকার প্রতিটি ভ্রমন স্থানের নামের সাথে একটি তথ্যবহুলভিডিও-এর হাইপারলিংক করা আছেযার মাধ্যমে ভিডিও দেখে স্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে ও ভ্রমণ সম্পর্কে তারা আগ্রহীহয়ে উঠবে।

নীলসাগর 

 

জেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে গোড়গ্রাম ইউনিয়নে অবস্থিত নীলসাগর। রাজা বিরাটের সময় গোড়গ্রামে ছিল অসংখ্য গরুর আস্তানা। গরুকে তাই পানি খাওয়ানোর জন্য অষ্টম শতাব্দীতে তিনি এ দিঘিটি খনন করেন বলে জনশ্রুতি আছে। তখন এর নাম ছিল বিরাট দিঘি বা বিন্না দিঘি। উত্তর-দক্ষিণে প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ এ দিঘি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এর নাম পাল্টে হয় নীলসাগর। দিঘির পূর্ব পাড়ে একটি হিন্দু মন্দির ও পশ্চিম পাড়ে একজন মুসলিম দরবেশের আস্তানা আছে। দিঘির কারুকার্যময় প্রধান প্রবেশপথটি রাজা বিরাটের সময় প্রতিষ্ঠিত। প্রতি বছর বৈশাখে মাসের পূর্ণিমায় বারুণী স্নান উপলক্ষে নীলসাগর দিঘির পাড়ে মেলা বসে। এ ছাড়া শীতে প্রচুর অতিথি পাখির সমাগম ঘটে এ জলাশয়ে। নীলসাগর দিঘি এলাকায় আছে জেলা পরিষদের অতিথিশালা। জেলা প্রাশাসকের অনুমতি মিললে এখানে রাত কাটানোর সুযোগ পাওয়া যাবে।

চিনি মসজিদ  

 

জেলার সৈয়দপুরে অবস্থিত শৈলিক কারুকার্যময় স্থাপনা চিনি মসজিদ। ১৮৬৫ সালে নির্মিত এ মসজিদের গায়ে আছে ২৪৩টি শঙ্কর মর্মর পাথর। পুরো মসজিদের দেয়ালে বসানো আছে পঁচিশ টনেরও বেশি চীনামাটির টুকরা। প্রধান প্রবেশপথ ছাড়াও মসজিদের উপরে ২৭টি ছোটবড় মিনার সবার নজর কাড়ে।


আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের কারণে একসময় সৈয়দপুরের মর্যাদা ছিল অনেক বেশি। ব্রিটিশ আমলে রেলওয়ের নির্মাণ ও মেরামতের জন্যে শহরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রেল কারখানা। বৃহৎ সে কারখানাটি সচল আছে আজো, তবে জলুস অনেকটাই কমে গেছে। সৈয়দপুর শহরের আরেক প্রাচীন স্থাপনা কেল্লাবাড়ি দুর্গ। শহরের কেল্লাবাড়ি মাঠে অবস্থিত এ দুর্গটি।

 

জেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে জলঢাকা উপজেলার চাড়ালকাটা নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত রাজা ধর্মপালের আমলে নির্মিত দুর্গ গড় ধর্মপাল। প্রায় ১২ হাজার ফুট দীর্ঘ, ১২ ফুট প্রশস্ত এবং ১৩ ফুট উঁচু এ দুর্গের দেয়াল এখনো টিকে আছে কালের সাক্ষী হয়ে।

সৈয়দপুর 

 

আসাম বেংগল রেলওয়ের কারণে একসময় সৈয়দপুরের মারযাদা ছিল অনেক বেশি। ব্রিটিশ আমলে রেলওয়ের নির্মাণ ও মেরামতের জন্য এ শহরের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রেল কারখানা। বৃহৎ সে কারখাণাটি সচল আছে, তবে জলুস অনেকটাই কমে গেছে। সৈয়দপুর শহরের আরেক প্রাচীন স্থাপনা কেল্লাবাড়ি দূর্গ। শহরের কেল্লাবাড়ি মাঠে অবস্থিত এ দুর্গটি।

বাসার গেট
জেলা সদরের প্রবেশপথে অনেকটা জাতীয় স্মৃতিসৌধের আদলে নির্মিত বাসার গেট। শহরের উপকন্ঠে কালিতলায় মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ক্যান্টেন বাসারের স্মরণে নির্মিত এ তোরণ।
ময়নামতি দুর্গ
রাজা ধর্মপালের বিধবা শ্যালিকা ময়নামতির নামে নির্মিত এ দুর্গটি জলঢাকা উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের আটিবাড়ি গ্রামে অবস্থিত। আয়তাকার এ দুর্গের চারপাশে আট ফুট চওড়া এবং বারো ফুট উঁচু প্রায় তিন হাজার ফুট দীর্ঘ সীমানা প্রাচীর আছে। দুর্গটি চাড়ালকাটা নদীর পশ্চিম তীরে।
হরিশচন্দ্রের পাঠ
জলঢাকা উপজেলার খুঁটামারা ইউনিয়নে হরিশচন্দ্রের পাঠ একটি প্রাচীর রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ। প্রায় এক বিঘা জমি নিয়ে উঁচু একটি ঢিবির উপরে পাঁচটি বড় পাথরের খন্ড দেখা যায়। এ ঢিবির পাশে ‘সুয়ো’ ও ‘দুয়ো’ নামের দুটি পুকুরের সঙ্গে রাজা হরিশচন্দ্রের দুই কন্যা আদুনা ও পাদুনাকে ঘিরে নানান লোককাহিনী প্রচলিত আছে।

 

 
 

Important Tourism Information of Bangladesh

by md. abidur rahman | parjatanbd | A Home of Tourism | Information Written and Managed By : Asma Akter | আসমা আক্তার

Hotel of Bangladesh
Details>>

Related Links


Welcome
Address: Mohammadpur, Dhaka-1217
Mobile: , Webmail

All right reserved by : Parjatanbd.com | Design & Developed by : Web Information Services Ltd