Welcome Guest | Login | Signup


Tourism or Parjatan Place of Faridpur | Bangla
Untitled Document
অবসর সময়ে ভ্রমণ করুন ও দেশ সম্পর্কে জানুন - পর্যটনবিডি.কম

Description AboutTourism or Parjatan Place of Faridpur

এ পৃষ্ঠা থেকে ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক ফরিদপুর জেলার ভ্রমন তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে। যা তাদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে কাজে আসবে। শুধু তাই নয় এখনকার প্রতিটি ভ্রমন স্থানের নামের সাথে একটি তথ্যবহুলভিডিও-এর হাইপারলিংক করা আছেযার মাধ্যমে ভিডিও দেখে স্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে ও ভ্রমণ সম্পর্কে তারা আগ্রহীহয়ে উঠবে।

পল্লী কবির বাড়ি

 
 

জেলা শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে অম্বিকা পুড়ে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি। এখানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন কবি। তাঁর বাড়িতে এখনো পুরানো চারটি টিনের ঘর আছে । এরমধ্যে একটিতে কবি লিখতেন সেখানে তাঁর ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র আছে। প্রতি বছর জানুয়ারিতে অম্বিকাপুর বসে জসিম মেলা।

জগৎবন্ধুর আশ্রম

 
 

ফরিদপুর শহরে বাস স্টেশন সংলগ্ন মহাসড়কের পাশে জগদ্বন্ধু সুন্দর আশ্রম। জগদ্বন্ধু সুন্দর আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন বাংলা ১৩০৬ সালের রথযাত্রা উপলক্ষে। প্রতি বছর কার্তিক মাসের ২ তারিখ এখানে দিনরাত ব্যাপী মহানাম সংকীর্তন অনুষ্ঠান হয়।

 
 

জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে রয়েছে সুলতান আলাউদ্দিন শাহেনশাহ কর্তৃক নির্মিত হয় গম্বুজ বিশিষ্ট একটি মসজিদ। কথিত আছে আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তাঁর জনৈক পীরের সম্মানে মসজিদটি নির্মাণ করেন। কালের প্রবাহে মসজিদটি জঙ্গলে ঢাকা পড়েছিল বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে স্থাপনটি আবিষ্কৃত হবার পর এর ব্যাপক সংস্কার করা হয়।

মথুরাপুর দেউল

 
 

জেলার মধুখালী উপজেলার গাজনা ইউনিয়নে অবস্থিত ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মধুখালী বাজার থেকে রাজবাড়ী সড়কের দেড় কিলোমিটার উত্তরে দেউলটি অবস্থান। প্রায়ই ৯০ ফুট কারুকাজ খচিত দেউলটি লাল ইটে তৈরি তাছাড়া পুরো গায়ে টেরাকোটার কাজ দেউলটি চারপাশে দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলক এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। নৃত্যরত নর-নারী, তীর ধনুক হাতে হনুমান, পেঁচা, মস্তকবিহীন মানুষের প্রতিকৃতি, ছুটন্ত ঘোড়া ইত্যাদি। ফরিদপুর থেকে বাসে মধুখালী পৌছে সেখান থেকে রিক্সায় সহজেই যাওয়া যায়।

আউলিয়া মসজিদ

 
 

ভাঙ্গা উপজেলার পাতরাইল গ্রামে অবস্থিত এই মসজিদটি। জানা যায় ১৩৯৩ থেকে ১৪১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ মসজিদ নির্মাণ করেন। পাশেই আছে প্রায় ৩৩ একর আয়তনের একটি বিশাল দীঘি। এটি মসজিদের সমসাময়িক বলে ধারণা করা হয়।

মুন্সি আব্দুর রউফ জাদুঘর

জেলার মধুখালী উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে কামারখালী ইউনিয়নের রূপনগরে মুক্তিযুদ্ধের নায়ক বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ জাদুঘর। ১৯৪৩ সালের পয়লা মে এখানে জন্মগ্রহণ করেন এই বীর সেনা। চট্টগ্রামের ইপিআরে কর্মরত অবস্থায় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাঙ্গামাটির মহালছড়ির নৌপথে পাক সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধকালে মর্টারের গোলার আঘাতে শহীদ হন। তবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করে যান। অসামান্য বীরত্বের জন্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ সম্মান বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন মুন্সী আব্দুর রউফ। তাঁর আত্মদানকে স্মরণীয় করে রাখতে রূপনগরে সরকারিভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে জাদুঘর। স্থানীয়দের উদ্যোগে গ্রামের আগের নামটিও বদলে তাঁর নামে রাখা হয়েছে।

 
 

Important Tourism Information of Bangladesh

by md. abidur rahman | parjatanbd | A Home of Tourism | Information Written and Managed By : Sumaiya Yeasmin | সুমাইয়া ইয়াসমি

Hotel of Bangladesh
Details>>

Related Links


Welcome
Address: Mohammadpur, Dhaka-1217
Mobile: , Webmail

All right reserved by : Parjatanbd.com | Design & Developed by : Web Information Services Ltd